ঢাকা, বুধবার, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

স্বাস্থ্য

বিএসএমএমইউতে দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিলেন যারা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ৮, ২০২১
বিএসএমএমইউতে দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিলেন যারা ছবি: ডি এইচ বাদল

ঢাকা: দেশব্যাপী করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের করোনা টিকা নেওয়ার মাধ্যমে দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।

এরপর করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা নেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। এছাড়া করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সমাজ কল্যাণ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদোচ্ছের আলী, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান, দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, পিএসসি সদস্য ফয়েজ আহম্মদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিয়ার রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য মুহাম্মদ সামাদ, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম প্রমুখ।

এছাড়া এদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, ডিনরাও টিকা নিয়েছেন।

টিকা নেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, একমাত্র কার্যকরভাবে ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমেই করোনার বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে থামানো সম্ভব। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। টিকা না নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ১৪ দিন পর থেকে শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়। এতে আক্রান্তের হার ও মৃত্যুর হার উভয়ই হ্রাস পাবে। সমগ্র বিশ্বে টিকাদান কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময় লাগবে। এ সময় পর্যন্ত আমাদের অবশ্যই মাস্ক পরাসহ সবধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।   

এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. শাহীন আখতার, মেডিক্যাল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, পরিচালক (হাসপাতাল) বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. জুলফিকার আহমেদ আমিন উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৮, ২০২১
পিএস/আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।