ম্যাচটির ৫৭ মিনিটে হ্যারি কেনের পেনাল্টি থেকে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। তবে নির্ধারিত সময়ের পর যোগ করা তৃতীয় মিনিটে ইয়েরি মিনার গোলে সমতা পায় কলম্বিয়া।
খেলার সময় সমর্থকরা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন বলে সতর্ক হাতে তাদের প্রতি জানান দেয় অ্যাপেলের ঘড়ি। বিশেষ করে টাইব্রেকারের সময় অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় তাদের হার্ট বিট হতে থাকে।
এই ঘড়ি যারা হাতে পরে ছিলেন, তাদের ফিটনেস ট্র্যাক করে এমন তথ্য আসে। যেখানে অনেককে পাওয়া যায় হৃদ স্পন্দন একের অধিক সময় হয়েছিল। কারও বেলায় আরও বেশি। ঘড়ির চার্টে দেখা যায় ম্যাচের অতিরিক্ত ও টাইব্রেকারের সময় হার্ট রেট দ্রুত গতিতে হচ্ছিল।
অ্যালেক্স রাইলে নামের এক ইংলিশ সমর্থক টুইটারে তার হার্ট রেটের ছবি দিয়ে লিখেছেন, ম্যাচের পুরো সময় হার্ট রেট ১০০বিপিএমের বেশি ছিল। আরেকজন লিখেছেন, আমার বন্ধুর হার্ট রেট ইংল্যান্ড বনাম কলম্বিয়া ম্যাচের সময় বৃদ্ধি পেয়েছিল...তার অ্যাপেল ঘড়ি তাকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩২ ঘণ্টা, ০৪ জুলাই, ২০১৮
এমএমএস