ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

ফিচার

ইতিহাসের এই দিনে

প্রবন্ধকার অক্ষয়কুমার দত্তের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৪২ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৮
প্রবন্ধকার অক্ষয়কুমার দত্তের প্রয়াণ প্রবন্ধকার অক্ষয়কুমার দত্তের প্রয়াণ

ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

১৮ মে ২০১৮, শুক্রবার। ০৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪২৫ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
১৭৯৮ - লর্ড ওয়েলেসলি গভর্নর জেনারেল হয়ে কলকাতায় আসেন।
১৯৪৩ - জাতিসংঘ ত্রাণ ও পুনর্বাসন এজেন্সি প্রতিষ্ঠিত।
১৯৭৬ - ভারত প্রথম পারমাণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটায়।

জন্ম
১৮৭২ - বারট্রান্ড রাসেল, ইংরেজ বিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক, লেখক এবং সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী।
১৯০৫ - হেডলি ভেরিটি, পেশাদার ব্রিটিশ ক্রিকেটার।
১৯৩৬ - এস এম আহমেদ হুমায়ুন, বাঙালি লেখক ও সাংবাদিক। সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৭ সালে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে। ছাত্রজীবন থেকেই সাহিত্যচর্চার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বিভিন্ন পত্রিকায় তার লেখা প্রবন্ধ, অনুবাদ, শিশুসাহিত্য এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিষয়ক আলোচনা প্রকাশিত হয়েছে। বিপরীত স্রোতে রবীন্দ্রনাথ (১৯৭৩), আলেফ মিয়ার পৃথিবী (১৯৮৪), সিঙ্গেল কলাম, ডবল কলাম (১৯৮৬) এবং নগর দর্পণ তার রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ।

মৃত্যু
১৮৮৬ - অক্ষয়কুমার দত্ত, বাঙালি সাংবাদিক, প্রবন্ধকার এবং লেখক। ১৮২০ সালের ১৫ জুলাই জন্ম। তিনি বাড়িতে পড়াশোনা করে গণিত, ভূগোল, পদার্থবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি বিষয় অধ্যয়ন করেন। ইংরেজি, বাংলা, সংস্কৃত, ফার্সি ও জার্মান ভাষায় তিনি পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। লেখক জীবনের শুরু সংবাদপত্রে লেখালেখির মধ্য দিয়ে। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সম্পাদিত সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন এবং ইংরেজি সংবাদপত্রের প্রবন্ধগুলো বাংলায় অনুবাদ করতেন। তার রচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে ‘ভুগোল’, ‘ধর্মনীতি’, ‘ভারতবর্ষীয় উপাসক সম্প্রদায়’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। উনিশ শতকের বাংলার নবজাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে তিনি স্মরণীয়। ১৮৮৬ সালের ১৮ মে মৃত্যুবরণ করেন।
২০০১ - ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি মুক্তিযোদ্ধা।

বাংলাদেশ সময়: ০১৩০ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৮
এনএইচটি/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।