ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বিনোদন

দশ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব’

বিনোদন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৯
দশ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব’ ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতি উৎসব’র পোস্টার

বাংলাদেশ-ভারতের শিল্পীদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে দশ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতি উৎসব’। এ উৎসবে বাংলাদেশ-ভারত মিলিয়ে ৪০টি নাটক প্রদর্শিত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৩৬টি নাট্যদলের সঙ্গে অংশ নিচ্ছে ভারতের চারটি দল।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) থেকে শুরু হতে যাওয়া এ উৎসবের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তন, পরীক্ষণ থিয়েটার ও স্টুডিও থিয়েটার মিলনায়তন, জাতীয় সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি মিলনায়তন, নন্দন মঞ্চ ও বেইলি রোডের বাংলাদেশ মহিলা সমিতি মিলনায়তন।  

ভেন্যুগুলোতে প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে থাকবে পথনাটক, আবৃত্তি, সংগীত ও নৃত্য’সহ নানা পরিবেশনা।

সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হবে উৎসবের নাটকগুলো।

উৎসবের উদ্বোধনী সন্ধ্যায় মঞ্চস্থ হবে প্রাঙ্গনেমোরের ‘হাছনজানের রাজা’এ উৎসবটি কয়েক বছর ধরে কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল। এটি দুই বাংলার থিয়েটার অঙ্গনে বেশ জনপ্রিয় একটি আয়োজন। শুরু থেকে কলকাতার এই নাট্যোৎসবে বাংলাদেশের একাধিক নাট্যসংগঠন অংশ নিয়ে আসছে। ২০১২ সাল থেকে একই নামে বাংলাদেশেও নাট্যোৎসব আয়োজনের উদ্যোগ নেয় ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্যোৎসব পর্ষদ’। ২০১৪ সালে এসে উৎসবটিকে আরও প্রসারিত করার লক্ষ্যে এর নামকরণ করা হয় ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব’।

উৎসবের উদ্বোধনী সন্ধ্যা ৭টায় মঞ্চস্থ হবে প্রাঙ্গনেমোর’র আলোচিত প্রযোজনা ‘হাছনজানের রাজা’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় নাটকটি প্রদর্শিত হবে। এটি হতে যাচ্ছে নাটকটির ২০তম মঞ্চায়ন। শাকুর মজিদের রচনায় নাটকটির নির্দেশনায় অনন্ত হীরা।

‘গঙ্গা-যমুনা নাট্যোৎসব পর্ষদ’র আয়োজনে এ উৎসবের সহযোগীতা করছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এবং ভারত-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন।

বাংলাদেশ সময়: ১২২৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৯
ওএফবি 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।