ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বিনোদন

জেমস-আইয়ুব বাচ্চুর গানে মঞ্চ মাতালেন নোবেল

নিউজরুম এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮১৩ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৯
জেমস-আইয়ুব বাচ্চুর গানে মঞ্চ মাতালেন নোবেল মঞ্চে গান পরিবেশন করছেন মাঈনুল আহসান নোবেল। ছবি: রাজীন চৌধুরী/বাংলানিউজ

রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রী হলে দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা হয় জমকালো মিউজিক্যাল কনসার্টের। শুক্রবার (১৯ জুলাই) এই কনসার্টের মূল আকর্ষণ ছিলেন ভারতীয় টেলিভিশন জি বাংলার গানের রিয়্যালিটি শো ‘সারেগামাপা’র প্রতিযোগী বাংলাদেশের মাঈনুল আহসান নোবেল এবং ভারতের হিন্দি গানের জনপ্রিয় গায়ক অঙ্কিত তিওয়ারি।

কিন্তু বাংলাদেশের নোবেল-আনিকা, ভারতের সানা খানসহ বেশ কয়েকজন শিল্পী মঞ্চ মাতালেও উপস্থিত ছিলেন না অঙ্কিত তিওয়ারি।  

রাত সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠানের মূল আয়োজন শুরু হয়।

শুরুতে এক উদীয়মান শিল্পী মঞ্চে উঠে গান করেন। দুই-তিনটি গান করে মঞ্চ ছাড়েন তিনি। এরপর তাসনিম আনিকা এসে তার মৌলিক গানসহ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার জনপ্রিয় উর্দু গান ‘দামা দম মাস্ত কালান্দার’ এবং ব্যান্ড তারকা আইয়ুব বাচ্চুর ‘সেই তুমি’ গেয়ে দর্শক-শ্রোতাদের গানে মনোনিবেশ করান। ভারতের সানা খান ও তার দলআনিকার পরিবেশনা পরে মঞ্চে আসেন ভারতের সানা খান। সানা তার দল নিয়ে গানের তালে নাচের পরিবেশনা দেখিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন।

তাদের পরে অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে মঞ্চে উঠেন নোবেল। শুরু করেন আইয়ুব বাচ্চুর গান ‘সেই তুমি’ দিয়ে। এটি তার পছন্দের গান। তাই আনিকা গাওয়ার পরও তিনি গানটি গেয়ে শোনান বাচ্চু ভক্ত-অনুরাগীদের। এই গানের পরে আইয়ুব বাচ্চুর ‘হাসতে দেখো, গাইতে দেখো’ কণ্ঠে তুলেন নোবেল। সুরের মূর্ছনায় তিনি পেতে থাকেন শ্রোতাদের বাহবা। এরপর জেমসের ‘তারার তারায় রটিয়ে দেবো’ গেয়ে গানপ্রেমীদের আনন্দে মাতান তিনি। নোবেলকে মঞ্চে পেয়ে আনন্দ মেতেছেন নবরাত্রী হলের উপস্থিত সঙ্গীতপ্রেমীরা। মঞ্চে গান পরিবেশন করছেন মাঈনুল আহসান নোবেলএই মিউজিক্যাল কনসার্টের আয়োজক যৌথভাবে এটিএন ইভেন্টস ও সানগ্লো এন্টারটেইনমেন্ট।  

বাংলাদেশ সময়: ০৪১২ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৯
ওএফবি/জেআইএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।