ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

বিনোদন

নীলকন্ঠী: সেলিম আল দীন ক্রিয়েটিভ সেলের নাটক

বিনোদন প্রতিবেদক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩০ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১১
নীলকন্ঠী: সেলিম আল দীন ক্রিয়েটিভ সেলের নাটক

সেলিম আল দীন ক্রিয়েটিভ সেলের প্রথম নাটক ‘নীলকন্ঠী’। নাটকটি রচনা ও পরিচালনায় রয়েছেন শাহনেওয়াজ সজীব।

নাটকটি প্রচারিত হবে এটিএন বাংলা চ্যানেলে ২১ জুলাই বৃহস্পতিবার রাত ১১টায়।

‘নীলকন্ঠী’ নাটকটির নানা চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিচি সোলায়মান, ইন্তেখাব দিনার, চিত্রলেখা গুহ, তাহমিনা সুলতানা মৌ, অ্যামিশা, নাসির উদ্দিন শেখ, মামুন চৌধুরী রিপন প্রমুখ।

নাটকটির কাহিনীধারায় দেখা যাবে- মা, ছোট বোন অর্পিতা, বউ তিথি এবং একমাত্র মেয়ে নীলকন্ঠীকে নিয়ে মুহিমদের সংসার। অনেক ছোট বেলায় মুহিমের বাবা মারা যায়। মুহিমের মায়ের ইচ্ছে ছিল তার বড় বোনের মেয়ে টুসিকে (কানাডায় থাকে ) ছেলের বউ করে ঘরে তুলবে। । কিন্তু তার সে আশার যবনিকা ঘটে যখন মুহিম তিথিকে বিয়ে করে নিয়ে আসে। মুহিমের মা ছেলের বউ হিসেবে তিথিকে কখনই মেনে নিতে পারেনি। মুহিমের মার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হচ্ছে যে করেই হোক তিথিকে তাড়িয়ে টুসিকে ছেলের বউ করে আনবেই। টুসির ইন্ধনে তিথির উপর নির্যাতন করতেই থাকে মুহিমের মা। তিথি মুখ বুঝে সহ্য করে। বিয়ের  এক বছর পর তিথি ও মুহিমের কোল জুড়ে আসে নীলক›ঠী। এদিকে তিথির জরায়ুতে টিউমার হওয়ার কারনে  জরায়ু কেটে ফেলে দেয়া হয়েছে নীলকন্ঠীর জন্মের পর পরই। নীলকন্ঠীর জন্মের পর তিথির উপর অত্যাচার অনেক কমে এসেছিল। মুহিমের মা নাতনির মুখের দিকে তাকিয়ে তিথিকে মেনে নেয়ার মানসিকতাও তৈরী করেছিল। কিন্তু নীলকন্ঠীর বয়স ৩বছর হওয়ার পরও যখন নীলকন্ঠী কথা বলতে পারছেনা এবং অনেক ডাক্তার কবিরাজ দেখিয়ে কোন লাভ হচ্ছিলনা তখনই মুহিমের মা পূনরায় টুসির সাথে এক হয়ে তিথিকে বাড়ি থেকে তাড়ানোর ফন্দি শুরু করে। যদিও ডাক্তার তাকে বাক প্রতিবন্ধী বলতে নারাজ। ডাক্তারের মতে নীলকন্ঠী যেকোন সময় কথা বলতে শুরু করবে। আর এই যে নীলকন্ঠীর কথা বলতে না পারা এবং তিথির জরায়ু কেটে ফেলা এই দুটোকে ইস্যু করে মুহিমের মা এবং টুসির খেলায় নতুন মাত্রা যোগ হয়। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনী।

বাংলাদেশ সময় ১৬১৫, জুলাই ২০, ২০১১

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।