ঢাকা, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

শিক্ষা

মাউশি ডিজির চিকিৎসায় প্রতিদিন খরচ ১৭-২০ লাখ টাকা

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮২৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৮
মাউশি ডিজির চিকিৎসায় প্রতিদিন খরচ ১৭-২০ লাখ টাকা

ঢাকা: ফুসফুসে গুরুতর অসুস্থতা নিয়ে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক মো. মাহবুবুর রহমানের চিকিৎসার জন্য প্রতিদিন প্রয়োজন হচ্ছে ১৭-২০ লাখ টাকা।

বিপুল পরিমাণ এই অর্থ যোগাতে মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী আলেয়া ফেরদৌসী অধিদপ্তরের অধীন সরকারি-বেসরকারি স্কুল ও কলেজগুলোকে এগিয়ে আসার জন্য মানবিক আবেদন জানিয়েছেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পাঠানো একটি মানবিক সাহায্যের আবেদনে আলেয়া ফেরদৌসী উল্লেখ করেছেন, গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে মাহবুবুর রহমান ফুসফুসে গুরুতর অসুস্থতা নিয়ে মাউন্ট এলিজাবেথে চিকিৎসাধীন।

‘তার ফুসফুসের কার্যক্রম সচল রাখতে ইসিএমও সাপোর্টসহ লাইফ সাপোর্টে রয়েছে। আইসিইউতে ইসিএমও সাপোর্টসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতি ও ওষুধপত্রের জন্য প্রতিদিন বাংলাদেশি টাকায় ১৭-২০ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়। ’

পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ইসিএমও ও লাইফএমও সাপোর্ট খুলে ফেলা ও অন্য দেশে স্থানান্ত‌র করাও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। গত ৭ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাহবুবুর রহমানের চিকিৎসার জন্য ৫০ লাখ টাকা দিয়েছেন।

মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী চিঠিতে লিখেছেন, এ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষাসচিব, মাউশির কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিভিন্ন সরকারি স্কুল-কলেজের সহকর্মীবৃন্দ এবং পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তা নিয়ে তার চিকিৎসা ব্যয় বহন করা হচ্ছে।

চিকিৎসকদের পরামর্শে তার চিকিৎসা এখনও চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। এ অবস্থায় মাউশির অধীন সরকারি-বেসরকারি স্কুল ও কলেজেগুলোকে তার চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য মানবিক আবেদন জানান। মানবিক সাহায্যের বিষয়টি সম্পূর্ণ ঐচ্ছিক উল্লেখ করে আবেদনটি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আলেয়া ফেরদৌসী, অগ্রণী ব্যাংক ফরিদপুর শাখা, ফরিদপুর। হিসাব নং- ০২০০০০০১৯০৮২৩।

তার ছেলে আবিদুর রহমান প্রিনন ফেসবুকেও সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন। বিকাশ নং-০১৭৫৫৯৬৮৫৮০, ০১৭১৬৩৮২২৩৮, ০১৭১২২৭৩০০৩, রকেট নং-০১৭১২২৭৩০০৩।

বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৮
এমআইএইচ/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।