ঢাকা: চট্টগ্রাম চেম্বারের মঙ্গলবারের নির্বাচন অনুষ্ঠানে আর কোনো বাধা নেই। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই নির্বাচন স্থগিত করেছিলো।
নির্বাচন স্থগিতের সরকারি সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছেন আদালত।
বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
চট্টগ্রাম চেম্বার পরিষদের নেতা এম এ ছালামের দায়ের করা একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট এ আদেশ দেন।
হাইকোর্ট তার আদেশে বলেছেন, নির্বাচন যথারীতি হবে। তবে জাল ভোট দেওয়া হলে নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করা হবে।
জানা গেছে, রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত করে। এ সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হয়।
রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ।
তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। শুধু ভোট গ্রহণ বাকী। নির্বাচন কমিটির কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তারপরও যথাযথ আইন অনুসরণ না করে চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেওয়া অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচনে ভোটার তালিকায় অনেক ভুয়া ভোটার রয়েছে। জাল ভোট ঠেকাতেই নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
এ পর্যায়ে হাইকোর্ট বলেন, জাল ভোট হলে নির্বাচন বাতিল হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১০