চট্টগ্রাম: নুরুল ইসলাম কাজ করেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। লকডাউনের পর থেকে পরিবারে শুরু হয় আর্থিক টানাপোড়েন।
প্রায় প্রতিদিনই ৩৩৩ নম্বরে ফোন পেয়ে মানুষের ঘরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে সাহায্য। চক্ষু লজ্জায় যারা সবার সামনে ত্রাণ নিতে পারেন না তাদের কথা মাথায় রেখেই রাতে ত্রাণ বিতরণের এ উদ্যোগ বলে জানান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১৮০ জনকে দেওয়া হয়েছে সহায়তা। জেলা প্রশাসনের ৩ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুসা নাসের চৌধুরী, প্রতীক দত্ত ও হুছাইন মুহাম্মদের নেতৃত্বে ৩টি টিম এ কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছেন। এছাড়া খাদ্য সহায়তা প্রদান কার্যক্রমে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করছে এম এ ফাউন্ডেশন।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুসা নাসের চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের কাছে অনেক ম্যাসেজ আসে প্রতিদিন। আমরা সকলকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা করছি। তবে কিছু ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি অনেকবার আবেদন করছেন, সেক্ষেত্রে আমাদের যাচাই-বাছাই করে দিতে হচ্ছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত খাদ্যসামগ্রী মজুদ রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকলকেই খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২১
এমএম/এসি/টিসি