ঢাকা, শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়তে গবেষণার বিকল্প নেই

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৫৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০২০
বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়তে গবেষণার বিকল্প নেই চুয়েটের সেরা গবেষকদের সঙ্গে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম

চট্টগ্রাম: অনুষদভিত্তিক ‘সেরা গবেষণা প্রকাশনা’ অ্যাওয়ার্ড চালু করেছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। এবার সেরা গবেষক নির্বাচিত হয়েছেন- স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের অধীনে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রভাষক কেএম আশরাফুল ইসলাম, পুরকৌশল অনুষদের অধীনে পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রিয়াজ আক্তার মল্লিক, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের অধীনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু হাসনাত মোহাম্মদ আশফাক হাবীব, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের অধীনে গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. গোলাম হাফেজ এবং যন্ত্রকৌশল অনুষদের অধীনে যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ভুঁইয়া।

 

মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

 

গবেষণা ও সম্প্রাসরণ দফতরের পরিচালক অধ্যাপক ড. রণজিৎ কুমার সূত্রধরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুরকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী।

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, আজকের দিনটি নিঃসন্দেহে চুয়েটের গবেষকদের জন্য একটি মাইলফলক। আমি অ্যাওয়ার্ডজয়ী গবেষকদের পাশাপাশি যারা রিসার্চ পেপার জমা দিয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হলো উদ্ভাবন ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দু। গবেষণাকাজের মাধ্যমে এ জ্ঞান সৃষ্টি ও বিতরণ করা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে গড়ে তুলতে হলে গবেষণার বিকল্প নেই। সরকার বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাঝে র‌্যাংকিং পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছে। র‌্যাংকিংয়ে অবস্থান করে নিতে হলে গবেষণার দিকে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা সে লক্ষ্যেই নতুন-নতুন জ্ঞান সৃষ্টি, আবিষ্কার ও ক্ষেত্র তৈরি করতে গবেষণাকাজে উদ্ধুদ্ধ করার জন্য বেস্ট পেপার অ্যাওয়ার্ড চালু করেছি।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৫২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০২০
এআর/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।