শনিবার (৬ জুন) সকালে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের পাশাপাশি উদ্বেগেরও সৃষ্টি হয়েছে।
রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, একজন জ্বরের রোগী চিকিৎসকের নির্দেশনায় করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দিলেন।
তিনি জানান, থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন জুয়েলকে আমরা পাঠিয়েছিলাম ওই রোগীর বাড়ি লকডাউন করার জন্য। কিন্তু তিনি জানালেন, রোগী শহরে গেছে জুবিলি রোড এলাকায়। এই হচ্ছে অবস্থা।
এসআই জুয়েল বাংলানিউজকে বলেন, আমরা টেলিফোনে যোগাযোগ করেছি ওই রোগীর সঙ্গে। তিনি আসবাবপত্রের ব্যবসায়ী। সুস্থ বোধ করায় ব্যবসার কাজে শহরে গেছেন। পজেটিভ শোনার পর চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধপত্র কিনেছেন এবং এক আত্মীয়ের বাসায় একা একটি কক্ষে আইসোলেশনে থাকছেন।
যোগাযোগ করলে ওই রোগী বাংলানিউজকে জানান, আমার জ্বর থাকায় রাঙ্গুনিয়ার ইছাখালীতে করোনা টেস্টের নমুনা দিয়েছিলাম ২ জুন। এরপর তিন দিন ঘর থেকে বের হইনি। সুস্থ বোধ করায় আজ বের হয়েছিলাম ব্যবসার কাজে। কিন্তু শহরে এসেই পুলিশের ফোনে জানতে পারলাম আমার পজেটিভ রিপোর্ট এসেছে।
এটি জানার পর থেকে আমি চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সংগ্রহ ও সেবন করছি। এক আত্মীয়ের বাড়িতে একা একটি কক্ষে আইসোলেশনে আছি। যাতে আমার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছড়িয়ে না পড়ে। তারা এতদিন শ্বশুর বাড়িতে ছিলো। আমার জন্য দোয়া চাই। যোগ করেন রোগী।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০২০
এআর/টিসি