চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগ গত ২৬ মার্চ থেকে শুরু করে ২০ মে পর্যন্ত হিসাব করে এ তথ্য জানিয়েছে।
একই সময়ে বন্দরে ১ কোটি ৩৭ লাখ ২৮ হাজার ৬৪২ মেট্রিকটন পণ্য হ্যান্ডলিং হয়েছে।
৫৬ দিনে বন্দরে খাদ্যপণ্য হ্যান্ডলিং হয়েছে ২২ লাখ ৯৮ হাজার ৪২৪ মেট্রিকটন।
এ ছাড়াও রমজান উপলক্ষে আমদানি করা ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, ডাল, খেজুর ইত্যাদি হ্যান্ডলিং হয়েছে ৮৬ হাজার ৯১২ মেট্রিক টন।
বন্দরের একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, বন্দরের কর্মীরা করোনার ঝুঁকি মাথায় নিয়ে জাতির ক্রান্তিকালে আমদানি, রফতানি ও সাপ্লাই চেন স্বাভাবিক রাখতে সচেষ্ট রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টা ৭ দিন অপারেশনাল কার্যক্রম সচল রেখেছেন।
এর ফলে এবার রমজানে অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যের সংকট তৈরি হয়নি। ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজন কর্মী মারা গেছেন। কয়েকজনের করোনা পজেটিভ ধরা পড়েছে। যদি কনটেইনার জট তৈরি না হতো তাহলে কনটেইনার হ্যান্ডলিং আরও বাড়তো।
বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক বাংলানিউজকে বলেন, বন্দরের পরিবহন বিভাগ করোনাকালীন হ্যান্ডলিংয়ের হিসাব তৈরি করেছে। এ সময় ২৪ ঘণ্টা ৭ দিন বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম সচল ছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ২৩১৮ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০২০
এআর/টিসি