নগরে চলাচল করা যানবাহনের মধ্যে বেশিরভাগই ছিল প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল ও রিকশা। তবে যাত্রীবাহী কোনো গণপরিবহন চলাচল করতে দেখা যায়নি।
নগরের কাজীর দেউড়ি মোড়, জিইসি মোড়, দুই নম্বর গেট, আগ্রাবাদ, চকবাজার ও বহদ্দারহাটসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, প্রয়োজনীয় কাজ সারতে মানুষ ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বা হেঁটে চলাচল করছেন।
বহদ্দারহাট মোড়ে আবু রায়হান নামে এক অটোরিকশাচালক বাংলানিউজকে বলেন, সরকারি ছুটি ঘোষণার পর কয়েকদিন বাসায় ছিলাম। টাকা যা ছিলো তা শেষ হয়ে যাওয়ায় বাধ্য হয়ে আবারও বের হতে হয়েছে। সংসার-তো চালাতে হবে।
কাজীর দেউড়ি মোড়ে দেখা মিলে আবুল কালাম নামে এক সবজি বিক্রেতার। তিনি বলেন, আমরা-তো আর মাসিক চাকরি করি না, মাস শেষে যে টাকা আসবে। দিনে এনে দিনে খাই, তাই বসে থাকার সুযোগ নেই।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উত্তর জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) বিজয় বসাক বাংলানিউজকে বলেন, সরকারি ছুটি ঘোষণার পর কয়েকদিন সড়কে যানবাহন ও মানুষের চলাচল কমলেও এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে। আমরা প্রতিটি মোড়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে মাইকিং অব্যাহত রেখেছি। সড়কে পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০২০
জেইউ/টিসি