ঘটনাস্থল থেকে বিষ্ফোরক জাতীয় দ্রব্যের আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তা নিশ্চিত হতে ঢাকার বিশেষ বিষ্ফোরক বিশেষজ্ঞ টিমের অপেক্ষায় আছে পুলিশ।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (উত্তর) বিজয় বসাক বাংলানিউজকে বলেন, ট্রাফিক বক্সে বিষ্ফোরণের ঘটনাটি তদন্ত করছে পুলিশ। এটি নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সিএমপির এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, পুলিশ বক্সে বিষ্ফোরণের পর এটি সড়কের সিগন্যাল বাতি মেশিন থেকে সৃষ্ট বলে ধারণা করা হলেও তা নয়। ঘটনাস্থল থেকে বিষ্ফোরক জাতীয় দ্রব্যের আলামত উদ্ধার করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে দুই নম্বর গেইট এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্যসহ অন্তত পাঁচজন আহত হয়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন: ট্রাফিক সার্জেন্ট আরাফাত হোসেন ভুঁইয়া, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতাউদ্দিন, স্থানীয় দুই যুবক জাহিদ বিন জাহাঙ্গীর ও মো. সুমন। এদের মধ্যে সার্জেন্ট আরাফাতের শরীরের ৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বিস্ফোরণের ঘটনার পর থেকে নগরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। থানা, ফাঁড়ি এবং মাঠে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়েছে সিএমপির পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ সময়: ১১০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২০
এসকে/এসি/টিসি