নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ছিলো মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। হলুদ দলের ১১ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিলেও বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষকদের কেউই মনোনয়ন পত্র জমা দেননি।
হলুদ দলের প্রার্থী যারা
সভাপতি পদে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক মো. এমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক পদে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মনজুরুল আলম, সহ-সভাপতি পদে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তৌহিদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাইফুদ্দীন, কোষাধ্যক্ষ পদে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহ নেওয়াজ মাহমুদ, সদস্য পদে বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. খালেদ মিসবাহুজ্জামান, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিউল আযম, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঈন উদ্দীন, ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস এর সহকারী অধ্যাপক জুয়েল দাশ ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী তানভীর আহাম্মদ।
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের আহ্বায়ক ও বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল আমিন বাংলানিউজকে বলেন, এ নির্বাচনে অংশ না নেওয়া আমাদের প্রতীকী প্রতিবাদ। গত ১০ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে যত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সবগুলো নিয়োগে দলীয়করণ করা হয়েছে, যা অনেকটা ভোটার নিয়োগের মতো। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হোক। সবার নিজ নিজ মতাদর্শ থাকতে পারে। আমরা এর প্রতিবাদ হিসেবে এবারের নির্বাচন বর্জন করেছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০
এমএ/এসি/টিসি