বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় নগরের মেহেদীবাগে নাগরিক উদ্যোগ আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সুজন বলেন, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অর্থনৈতিক হৃদপিন্ড।
তিনি বলেন, বিভিন্ন অলি -গলিতে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা ক্লিনিকগুলোর প্রয়োজনীয় সংখ্যক যন্ত্রপাতি আছে কিনা তা আমাদের বোধগম্য নয়। এতো বিপুল সংখ্যক প্রাইভেট হাসপাতাল এবং রোগ নিরূপণ কেন্দ্রে টেকনিশিয়ানের নামে কারা বিপুল পরিমাণ রোগীর রোগ নির্ণয় করছে তা আমাদের অজানা। প্রায় একই রকম পরীক্ষার ক্ষেত্রে একেক ডায়াগনস্টিক সেন্টার একেক রকম রিপোর্ট দিচ্ছে যা রোগীদের সাথে তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয়। ক্লিনিকগুলোতে কোন সেবার দাম কতো তা সাধারণ রোগী কিংবা তার স্বজনদের ধারণার বাহিরে। অযথা রোগীকে আলট্রাসনোগ্রাফি, এন্ডোসকপি, ইসিজি, এমআরআই এর মতো ব্যয়বহুল ও অপ্রয়োজনীয় টেস্ট দেয়া হচ্ছে।
মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজনীতিবিদ হাজী মো. ইলিয়াছ, আব্দুর রহমান মিয়া, এস এম আবু তাহের, নিজাম উদ্দিন, নাগরিক উদ্যোগের সদস্য সচিব হাজী মো. হোসেন, আব্দুল আজিম, এজাহারুল হক, নুরুল কবির প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০২০
জেইউ/টিসি