মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে স্কেভেটরে চালকের আসনে বসে তিনি এ প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করেন। পরে এ উপলক্ষে আয়োজিত সভায় যোগ দেন তিনি।
কাউন্সিলর হারুনুর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্যানেল মেয়র জোবাইরা নার্গিস খান, কাউন্সিলর এম আশরাফুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহমদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভা সঞ্চালনা করেন চসিকের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক।
অনুষ্ঠানে আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, এ খালটি হবে নয়নাভিরাম একটি খাল। যা দেশের অন্য কোথাও নেই। খালটির দৈঘ্য হবে আনুমানিক ২ দশমিক ৯ কিলোমিটার এবং প্রশস্থ ৬৫ ফুট। খালটির মাটি উত্তোলন, সংস্কার ও নতুন যোগাযোগ ব্যবস্থা সৃষ্টির লক্ষে খালের উভয় পাশে ২০ ফুট করে দু’টি রাস্তা ও ওয়ার্কওয়ে নির্মাণ এবং সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে।
তিনি বলেন, নতুন খাল খনন প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নগরের বিস্তির্ণ এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন হবে। এতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে বলে। প্রকল্পটি পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে পূর্ব-পশ্চিম ষোলশহর, চান্দগাঁও, মোহরা, উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম বাকলিয়া ও চকবাজারে জলাবদ্ধতা নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
এসি/টিসি