বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) পাইকারিতে ৫০-৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়েছে বিভিন্ন দেশের পেঁয়াজ।
এর মধ্যে ভালো মানের প্রতিকেজি চীনা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা, মিয়ানমারের পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকা, নেদারল্যান্ডসের (হল্যান্ড) পেঁয়াজ ৬০-৭০ টাকা, তুরস্কের পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকা এবং পাকিস্তানের পেঁয়াজ ৭৫-৮০ টাকা।
একজন আড়তদার বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে বিদেশ থেকে প্রচুর পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
বিএসএম গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল বশর চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে বাংলানিউজকে বলেন, দুঃসময়ে যখন ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিলো তখন এদেশের ব্যবসায়ীরাই বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ এনে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। চীন, তুরস্ক, মিয়ানমার, হল্যান্ড, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেছেন। পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য হওয়ায় নামমাত্র লাভে দ্রুত গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছানো হয়েছে।
তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন ব্যবসায়ীরা। যতটুকু জানা গেছে, আমদানি করা পেঁয়াজই রপ্তানি করতে চায় ভারত। এখানে দামটা মুখ্য নয়। সবকিছু নির্ভর করবে সরকারের ওপর। আমাদের যে স্থিতিশীলতা, সাপ্লাই চেন গড়ে উঠছে তা-ও বিবেচনায় রাখতে হবে। কৃষকদের কথাও মনে রাখতে হবে। যদিও ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাবান্ধব সরকারের ওপর আমাদের ভরসা আছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০২০
এআর/টিসি