বুধবার (১৫ জানুয়ারি) চন্দ্রঘোনায় মিলটি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ৭০ বছরের পুরনো এ পেপার মিল।
মিলের আধুনিকায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ মিলকে আধুনিকায়নের মাধ্যমে উৎপাদন উপযোগী করার জন্য আমরা জার্মানি, ইতালি ও ফ্রান্সের সঙ্গে কথা বলছি। যদি তারা আমাদের সঙ্গে কাজ করতে না চায়, তাহলে আমরাই এ মিলকে আধুনিকায়ন করবো। আমরা আর কোনো স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা করতে রাজি না। ’
কাঁচামাল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে কেপিএম ৩ লাখ গাছের একটি বাগান করেছে। আমাদের অনেক জায়গা আছে। এর মধ্যে কিছু জায়গা অবৈধ দখলদারদের হাতে। আমি কেপিএম’কে অবৈধ্য স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য বলে যাচ্ছি। সব জায়গায় গাছের বাগান করলে, কেপিএম’র আর কাঁচামাল সংকট হবে না। ’
তিনি এ মিলের আধুনিকায়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অভ্যন্তরীণ চাহিদার জোগান এবং উদ্বৃত্ত কাগজ রপ্তানির পরিকল্পনাও রয়েছে বলে জানান।
বাংলাদেশ সময়: ২০১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২০
এআর/টিসি