রেয়াজউদ্দিন বাজারে ফুলকপি ৫০-৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ টাকা, মুলা ৩৫-৪০ টাকা, শিম ৭৫-৮০ টাকা, ঝিঙা ১০০ টাকা, শসা ৯০-১০০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৭৫-৮০ টাকা, তিতকরলা ৮০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪৫ টাকা, টমেটো ১০০-১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
মাছের বাজারে প্রতিকেজি মাঝারি আকারের চিংড়ি ৭০০-৯০০ টাকা, কোরাল ৫৫০-৬০০ টাকা, রুই ২২০-২৫০, কাতলা ২৩০-২৮০ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০-১৮০ টাকা, লইট্টা ১২০-১৪০ টাকা, রূপচাঁদা ৭০০-৮০০ টাকা, কই ১৮০ টাকা, পাঙ্গাস ১৪০-১৬০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া ফার্মের ডিম ১০৫ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১২০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৪০-২৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৩৮০-৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস (রান) ৬৫০ টাকা, খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়।
বাজারে আসা গার্মেন্ট কর্মী শাহানাজ বানু বলেন, আয়ের তুলনায় ব্যয় বেড়েছে। দুই রকমের সবজি কিনতেই ১০০ টাকা লাগছে। এর বাইরে রান্নার অন্যান্য উপকরণের দামও আকাশছোঁয়া। এ অবস্থায় হিমশিম খেতে হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতারা বলছেন, শীতকালীন সবজি পরিবহনে খরচ বেশি পড়ছে। তাই দাম বেশি। তবে গত সপ্তাহের ব্যবধানে শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বাজারে শীতকালীন সবজির দাম কেজিপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা কমেছে বলেও দাবি করেন তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১০০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৯
এসি/টিসি