রোববার (১৭ নভেম্বর) সকাল সোয়া ১১টায় মেয়র দুর্ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
এসময় তিনি বলেন, আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসার ব্যবস্থা করবো।
মেয়র বলেন, একটি দুর্ঘটনা অপূরণীয় ক্ষতি। সব কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি ভবন মালিক ও ভাড়াটিয়াদের গ্যাস, বিদ্যুতের লাইনে লিকেজ আছে কিনা নিয়মিত তদারকি করতে হবে। ব্যবহারকারীরা সচেতন হলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
তিনি বলেন, শহরটা পরিকল্পিত না। সিডিএ নকশা অনুমোদন করে। নকশা অনুযায়ী ভবন হচ্ছে না। নজরদারির জন্য প্রয়োজনীয় জনবল সেবা সংস্থার নেই। চসিক, ফায়ার সার্ভিস, সিডিএ, জেলা প্রশাসন, কর্ণফুলী গ্যাসের প্রতিনিধি নিয়ে কমিটি গঠন করা হবে।
এসময় শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান মেয়র। পরে তিনি চমেক হাসপাতালে যান। সেখানে নিহতদের আত্মীয়-স্বজনকে সান্ত্বনা দেন এবং আহতদের সুচিকিৎসার ব্যাপারে চিকিৎসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
মেয়রের একান্ত সচিব রায়হান ইউসুফ বাংলানিউজকে বলেন, নিহতদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পাঠাতে মেয়রের পক্ষ থেকে গাড়ি ভাড়া ও দাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। ৭টি পরিবারকে পরবর্তীতে আরও ১ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। এছাড়া আহত সবার সুস্থ হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসার সব খরচ বহন করবে চসিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি