ঢাকা, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীদের পাশে চবি'র ছাত্র সংগঠনগুলো

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৩৪১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৯
মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীদের পাশে চবি'র ছাত্র সংগঠনগুলো ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধন

চট্টগ্রাম: উচ্চমাধ্যমিকে মানোন্নয়ন পরীক্ষা দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের পক্ষে মানববন্ধন করেছেন শাখা ছাত্রলীগ ও প্রগতিশীল ছাত্রজোটের নেতাকর্মীরা।

সোমবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় মানোন্নয়নকৃত শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নেন।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ইউনিয়নের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আবির এইচ তিতাশের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ধীষণ প্রদীপ চাকমা, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মাকর্সবাদী) সভাপতি আইরিন সুলতানা, শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সায়মা আক্তার নিশু, শাখা ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক ইমাম উদ্দিন ফয়সাল পারভেজ, ছাত্রলীগ নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয়।

মানোন্নয়নকৃত শিক্ষার্থীদের পক্ষে বক্তব্য দেন সুমাইয়া মেহরাজ, মো. মুনতাসিত, মো. মাঈনুদ্দিন প্রমুখ।

এসময় মানোন্নয়নকৃত শিক্ষার্থীদের ভর্তির দাবি জানিয়ে বক্তব্য দেন বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন নেতাকর্মীরা ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল বলেন, কাউকে দোষ দিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া উচিত নয়। উপাচার্য মহোদয় সবার সঙ্গে সম্মিলিত ভাবে এ বিষয়ের সমাধান করবেন বলে আশা করি।

ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু বলেন, উচ্চমাধ্যমিকে মানোন্নয়ন পরীক্ষা দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের্ অভিভাবকরা বারবার আমাদের কাছে সহায়তার জন্য আসছেন। আমরা তাদের স্পষ্ট কোনো জবাব দিতে পারছি না। কতটা অসহায় আর নির্মমতার শিকার হলে এভাবে তারা সাহায্য চাইতে পারে।

ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের নেতা ধীষণ প্রদীপ চাকমা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনার কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভুক্তভোগী হন। যারা ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে মেধার প্রমাণ দিয়েছে তাদের অযোগ্য বলে উল্লেখ করছে। আইটি সেলের অস্পষ্টতার দায়ভার ছাত্ররা নেবেন কেন! আমাদের প্রশ্ন তোলার মাধ্যমে যেন ভবিষ্যতে আর এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি না হয় সেজন্য উদ্যোগ নিতে হবে। ’

বাংলাদেশ সময়: ১০৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৯
জেইউ/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।