এর ফলে কর্ণফুলী নদীর বন্দর চ্যানেলে অবস্থানরত অভ্যন্তরীণ জাহাজ ও ছোট ছোট নৌযানগুলোকে শাহ আমানত সেতুর উজানে সরে যেতে হবে। বহির্নোঙরে (সাগরে) অবস্থানরত জাহাজগুলো ক্রমান্বয়ে কুতুবদিয়া ও কক্সবাজার উপকূলে সরতে এবং জাহাজের ইঞ্জিন সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে বন্দর ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি সভায় এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল জুলফিকার আজিজ।
বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক বাংলানিউজকে জানান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ‘সাইক্লোন ডিজেস্টার প্রিপার্ডনেস অ্যান্ড পোর্ট সাইক্লোন রিহ্যাবিলেটেশন প্ল্যান ১৯৯২ অনুযায়ী বন্দর চেয়ারম্যান নিজস্ব অ্যালার্ট-২ জারি করেছে। আবহাওয়া অধিদফতর ৫ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখালে অ্যালার্ট-৩ জারি হয়ে যাবে।
তিনি জানান প্রস্তুতি সভায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, জেলা প্রশাসন, সিটি করপোরেশন, বন্দরের বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের প্রতিনিধিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বন্দরের দুইটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ
অ্যালার্ট-২ অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দুইটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু করেছে। নৌ বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০৩১-৭২৬৯১৬। পরিবহন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০৩১-২৫১০৮৭৮।
>> ঘূর্ণিঝড় বুলবুল: বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস বন্ধ
বাংলাদেশ সময়: ১৮২১ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৯
এআর/টিসি