বুধবার (০৬ নভেম্বর) বিকেলে মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলমের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দারুল ফজল মার্কেটস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. অনুপম সেন বলেন, ষাট ও সত্তর দশকে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল আন্দোলনে এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক চেতনার উন্মেষে ছাত্র-রাজনীতি অগ্রবর্তী ভূমিকা রাখে।
ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ছাত্রলীগের গৌরবদীপ্ত ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে পুনরুদ্ধার করতে হবে। এই দায়বদ্ধতা থেকে বলছি, আজকের ছাত্রলীগের নেতৃত্বকে বিষয়টি আমলে আনতে হবে। কারণ অতীতে ছাত্রনেতৃত্ব গাড়ি-বাড়ি-অর্থ-বিত্তের জন্য রাজনীতি করেননি।
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় আলোচনা করেন নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, আবুল মনসুর, জাফর আলম চৌধুরী, ছিদ্দিক আলম, মোহাম্মদ ইছহাক, স্বপন কুমার মজুমদার, ফয়জুল্লাহ বাহাদুর এবং মরহুম ইদ্রিস আলমের সন্তান ইফতেখার আলম জাহেদ।
উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, ইঞ্জিনিয়ার মানস রক্ষিত, আবদুল আহাদ, মোহাম্মদ শহীদুল আলম, নির্বাহী সদস্য মহব্বত আলী খান ও আহমেদ ইলিয়াস।
শুরুতে মরহুম ইদ্রিস আলমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫২ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৯
এসকে/টিসি