‘এ’ ক্যাটাগরির ক্লকের ক্ষেত্রে স্থাপন ও ১০০ দিন পর্যন্ত ব্যবস্থাপনায় ব্যয় হবে ৪৯ লাখ ৩০ হাজার ৬০৯ টাকা আর ‘বি’ ক্যাটাগরির ক্লকের ক্ষেত্রে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭ লাখ ৮২ হাজার ৮২৩ টাকা। চসিক ক্লক বাবদ সার্বিক ব্যয় বহন করবে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) নগরের টাইগারপাসে চসিকের সম্মেলন কক্ষে মুজিব বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
কাউন্ট ডাউন ক্লক সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন সভার সভাপতি চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা।
১০ কার্যদিবসের মধ্যে ক্লক বসানোর জন্য ৭টি স্থান পরিদর্শন করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে মেয়র বলেন, জনসমাগমপূর্ণ স্থানে ক্লকগুলো স্থাপন করা হলে তা সাধারণ জনগণের কাছে দৃশ্যমান হবে। এ লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় এ ক্যাটাগরির ক্লকের জন্য আন্দরকিল্লার চসিক পুরাতন ভবন পার্কিং লট ও চট্টগ্রাম আদালত ভবন চত্বরকে নির্বাচন করা হয়। অন্যদিকে বি ক্যাটাগরির ক্লক স্থাপনের জন্য টাইগার পাস,অক্সিজেন মোড়, পতেঙ্গা সি বিচ, বিমানবন্দর, এমএ আজিজ স্টেডিয়াম, সিটি গেট ও শাহ আমানত সেতু এলাকাকে মনোনিত করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে চসিকের সম্ভাব্য স্থান সম্পর্কে যদি নগরের সংশ্লিষ্ট সেবা সংস্থাগুলোর মতামত বা পরামর্শ থাকে তাহলে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে জানানোর জন্য মেয়রের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন চসিক প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, প্রধান প্রকৌশলী লে কর্নেল সোহেল আহমেদ, সচিব আবু শাহেদ চৌধুরী, ওয়াসার ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. পীষূষ দত্ত, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হাসান ফেরদৌস, সিনিয়র সাংবাদিক হামিদ উল্লাহ, ইফতেখারুল ইসলাম লতিফা আনসারী লুনা প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৯
এআর/টিসি