বুধবার (২ অক্টোবর) বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীরের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
সুজন বলেন, জনসংখ্যার দিক থেকে ঢাকার পরেই চট্টগ্রামের অবস্থান।
তিনি বলেন, প্রাইভেট হাসপাতালগুলো চিকিৎসাসেবার নামে রোগীর অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে প্রতিনিয়ত লুটতরাজ করছে। ক্লিনিকগুলোর বিভিন্ন প্যাথলজি পরীক্ষার দাম এবং কেবিনের মূল্য তালিকা টাঙিয়ে রাখতে হবে। এ ছাড়া রোগী ভর্তি হওয়ার আগেই আনুষঙ্গিক খরচ সম্পর্কে একটা ধারণা দিতে হবে। শুক্র ও শনিবার মেডিক্যালে কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়া যায় না, ফলে এই দুইদিন রোগীরা আতঙ্কিত থাকেন।
চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর নাগরিক উদ্যোগের নেতাদের সঙ্গে এসব বিষয়ে একমত প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয়ের দিকনির্দেশনায় জনগণকে কম টাকার মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার যে প্রয়াস চলমান রয়েছে সে প্রয়াসে নাগরিক উদ্যোগের প্রতিটি সদস্যকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। দেশের এত বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠীর কাছে সরকারের স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার যে অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রী করেছেন তা এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ ধারণ করে আমরাও দিন রাত কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি এ সময় ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করে রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২, ২০১৯
জেইউ/টিসি