বিশেষ করে শিক্ষার্থী ও অফিসগামী নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে অনেক বেশি। এদিকে বৃষ্টির পানির পাশাপাশি জোয়ারের পানিতে নগরের প্রবর্তক মোড়, দুই নম্বর গেট, আগ্রাবাদ, হালিশহরসহ বিভিন্ন এলাকা ডুবে গেছে।
মৌসুমী নিম্নচাপের প্রভাবে আরও কয়েকদিন ঝড়ো হাওয়াসহ ভারি বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বহদ্দারহাট, চকবাজার, কাপাসগোলা, বাদুরতলা, মুরাদপুর, জিইসি মোড়, ঝাউতলা, আগ্রাবাদ, পাথরঘাটা, আসাদগঞ্জ, চাক্তাই, ডিসি রোড ও বাকলিয়ায় পানি ওঠায় এলাকার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।
চকবাজার বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা আবুল কাশেম বাংলানিউজকে বলেন, দুই ঘণ্টার বৃষ্টিতে বাসায় পানি ঢুকে গেছে। ছেলে-মেয়েরাও স্কুলে যেতে পারেনি। এ দুর্ভোগ থেকে কবে মুক্তি হবো আমরা?
এদিকে ভারি বৃষ্টিতে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েন। এছাড়া নগরের বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা হওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে। এতে সৃষ্ট যানজটে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯
জেইউ/টিসি