বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেল সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেন।
তিনি বলেন, পশ্চিমাঞ্চলে এবারের ঈদুল আজহায় শিডিউল বিপর্যয়ের কারণে যাত্রীরা অনেক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
‘অতিরিক্ত ট্রেন চালালে শিডিউল ঠিক রাখা যায় না।
এবারে ঈদে ৭ আগস্ট থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবন এক্সপ্রেস, ধূমকেতু, নীল সাগর, রংপুর, দ্রুতযান, চিত্রা, একতা, বনলতা, সিল্কসিটি, মোহনগঞ্জ, রাজশাহী এক্সপ্রেসসহ পশ্চিমাঞ্চলের সব ট্রেনে প্রতিদিনই শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়াও ট্রেন যাত্রার মধ্যে সুন্দরবন এক্সপ্রেসের তিনটি কোচ লাইনচ্যুত হয়ে ট্রেন চলাচল না করায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে যাত্রীদের। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন যাত্রীরা।
স্মরণকালের ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনায় পশ্চিমাঞ্চল সদর দফতরে ওই সময়ে প্রতিদিনই দফায় দফায় বৈঠকে বসেন শীর্ষ কর্মকর্তারা। গঠন করা হয়েছিল পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটিও।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৯
জেইউ/টিসি