শুক্রবার (৩০ আগস্ট) পাঁচলাইশ থানায় মামলা দুইটি দায়ের করা হয়।
আসামিরা হলেন-চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ শাহজাহান (৫৪), সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম (৫৭), সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ উল্যাহ (৫৪), সদস্য মাহমুদুল আলম (৪৯), মো. ওসমান (৩৭), কর্মী আহমদ খালেক প্রকাশ খালেদ আনোয়ার (৪৫), মো. তৌহিদুল আনোয়ার সোহেল (৪৭), সদস্য আমির হোসেন (৫৫), সদস্য ফারুক আজম (৫৪), সিদ্দিকুর রহমান (৫৮), নাসির উদ্দীন (৬৮) ও জাকের হোসেন (৫৫)।
শুক্রবার বিকেলে ১২ জনকে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শফি উদ্দিনের আদালতে হাজির করা হলে আদালত সবাইকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বলে বাংলানিউজকে জানান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী শাহাবুদ্দীন আহমেদ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভুঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, গোলপাহাড় মোড়ের সুবর্ণা আবাসিক এলাকায় ‘গোপন বৈঠক’ থেকে আটক ১২ জনের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে বিস্ফোরক ও অস্ত্র আইনে দুইটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাতে সুবর্ণা আবাসিক এলাকায় একটি ফ্ল্যাট থেকে মহানগর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ শাহজাহানসহ ১২ জনকে আটক করে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। তাদের হেফাজত থেকে সাতটি ককটেল, একটি রাম দা, একটি কিরিচ, একটি চাপাতি, ১৮টি চকলেট বোমা, চারটি লোহার রড ও গোপন নথিপত্র উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৯ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৯
এসকে/টিসি