বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুরে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান।
সোমবার (১৯ আগস্ট) দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এ বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ।
মামলার আসামিরা হলেন- চট্টগ্রাম সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাবেক সাব-রেজিস্ট্রার মো. লুৎফুর রহমান, আইনজীবী ও দলিল লিখক তৃষ্ণা ভট্টাচার্য, দলিল গ্রহীতা মো, জাকির হোসেন ও দলিলের সাক্ষী মো. আতাউল করিম উসমানী সোহেল। মো. লুৎফুর রহমান বর্তমানে নীলফামারী জেলা রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত আছেন বলে উল্লেখ রয়েছে মামলার এজাহারে।
লুৎফুল কবির চন্দন বলেন, ১৩০ কোটি টাকা মূল্যের ওয়াকফ এস্টেটের জমি ভুয়া হেবা দলিল সৃষ্টির মাধ্যমে আত্মসাতের অভিযোগে সাব-রেজিস্ট্রার, আইনজীবী, দলিল গ্রহীতাসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
লুৎফুল কবির চন্দন জানান, ২০১২ সালে লুৎফুর রহমান চট্টগ্রাম সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দায়িত্বে থাকাকালে অন্য আসামিদের সঙ্গে যোগসাজসে হাজী গণি সওদাগর ওয়াকফ এস্টেটের ১১৮৪ শতক জমি ভুয়া হেবা দলিল সৃষ্টির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৮ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০১৯
এসকে/টিসি