শোক দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে ছিল- জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাচ ধারণ, খতমে কোরান, মিলাদ, দোয়া মাহফিলসহ বিশেষ আলোচনা সভা।
সম্প্রতি বায়েজিদের আরেফিন নগরে ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফা, উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর সরওয়ার জাহান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, উপদেষ্টা, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে সভায় বক্তারা বলেন, ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসের কালো অধ্যায়। আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমরা বঙ্গবন্ধুর মতো মহান নেতাকে হারিয়েছি, যার আঙ্গুলের ইশারায় দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণে দেশ স্বাধীন হয়েছিল।
তারা বলেন, শিক্ষকদের দায়িত্ব হলো ক্লাসে অ্যাকাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি জাতীয় দিবসের তাৎপর্য ও বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে ধারণা দেওয়া। আমাদের উচিৎ মহান এ নেতাকে কোনো রাজনৈতিক স্বার্থে বিভক্ত না করে শ্রদ্ধাভরে তার দেশপ্রেমকে স্মরণ করা।
খতমে কোরান ও মিলাদের পর ৭৫ এর ১৫ আগস্ট নিহত জাতির জনক এবং তার পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, আগস্ট ১৭, ২০১৯
এমআর/এসি/টিসি