ভাড়া কম রাখতে বাস চালক ও তার সহকারীকে কয়েক দফা অনুরোধ করার পরেও সাড়া না পেয়ে শেষ পর্যন্ত জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ কল করে সহায়তা চান তিনি। কাজও হয় এতে।
ফটিকছড়ি থানা পুলিশের সহায়তায় মহি উদ্দিনসহ ওই বাসের সব যাত্রী ফেরত পান বাড়তি ভাড়া।
মহি উদ্দিন জানান, ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড়কে পুঁজি করে দ্বিগুন ভাড়া আদায় করছিলেন বাস চালক ও তার সহকারী।
তিনি বলেন, কল দেওয়ার পর পরিচয় দিয়ে বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগটি জানাই। তারা আমাকে চট্টগ্রাম কন্ট্রোল রুমের নম্বর দেয়। কন্ট্রোল রুমে পুরো ঘটনাটি বলি। এর পরপরেই ফটিকছড়ি থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে আমাকে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয়।
‘ওই কর্মকর্তা বাসের নাম, অবস্থান জানতে চান। এরপর ফোর্স পাঠিয়ে আমাদের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি ভাড়া ফেরত নিয়ে দেন। ’ যোগ করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এ শিক্ষার্থী।
ফটিকছড়ি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরিফুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, দুপুরে ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে আমরা অভিযোগকারী ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করি। পরে তার দেওয়া অভিযোগের সত্যতা পেয়ে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি রোডের ‘শাহেন শাহ’ নামে ওই বাসের যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া বাড়তি ভাড়া ফেরত নিয়ে দিই।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৯ ঘণ্টা, আগস্ট ১০, ২০১৯
এমআর/টিসি