মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার ফখরুল আলম এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
এ সময় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের যুগ্ম কমিশনার নাহিদ নওশাদ মুকুল, উপ কমিশনার শাহীনুর কবীর পাভেল, সহকারী কমিশনার আমিনুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম, ছালেহ আহমদ, রেহানা পারভীন, রেজাউল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ নওশাদ মুকুল বাংলানিউজকে জানান, সব এয়ারলাইন্সকে রেড ও গ্রিন চ্যানেলের ফরম দেওয়া হবে। তারা যাত্রীদের সরবরাহ করবে।
তিনি জানান, গ্রিন চ্যানেল দিয়ে কেউ মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে, গতিবিধি সন্দেহজনক হলে কিংবা গোপন সংবাদ থাকলে তাকে রেড চ্যানেলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তখন যদি করযোগ্য পণ্য পাওয়া যায় তবে শাস্তি হবে বেশি।
সূত্র জানায়, আন্তর্জাতিক সব বিমানবন্দরের মতোও শাহ আমানতেও রেড ও গ্রিন চ্যানেল চালু ছিল। তবে জোরদার ছিল না। এর ফলে ফ্লাইটের যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্যানিংয়ে দেওয়া হয়। এতে একদিকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়, অন্যদিকে ভুল বোঝাবুঝি ও হয়রানির শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই রেড ও গ্রিন চ্যানেল কার্যক্রম জোরদার করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে কাস্টম হাউসকে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
কাস্টম কমিশনার চোরাচালান ও রাজস্ব ফাঁকি বন্ধের পাশাপাশি নিরীহ প্লেনযাত্রীরা যাতে কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হন সে ব্যাপারে বিমানবন্দর কাস্টম ও এয়ার ফ্রেইট শাখার কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।
রেড ও গ্রিন চ্যানেল কার্যক্রম জোরদার করায় সংশ্লিষ্ট যাত্রীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৯
এআর/টিসি