এর মধ্যে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে ৪ জন, বেসরকারি মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ৪ জন ও মেডিকেল সেন্টার, সিএসসিআর এবং রয়েল হাসপাতালের ১ জন করে মোট ১১ জন রোগী শনাক্ত হয়।
তবে আক্রান্তরা সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী।
বাংলানিউজকে তিনি বলেন, রোববার নতুন ১১ জন রোগীর তথ্য পেয়েছি। জুলাইয়ে চট্টগ্রামে ১৯ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এদিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ৪১টি ওয়ার্ডে চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম শুরু হয়েছে। মশক নিধনে এবার ২ কোটি টাকার ২৫ হাজার লিটার এডাল্টিসাইড, ১০ হাজার লিটার লার্ভিসাইড ছিটানো হবে।
চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ডেঙ্গু নিয়ে সতর্কতা ও সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি ওয়ার্ড পর্যায়ে কাউন্সিলরদের নিয়ে উদ্বুব্ধকরণ প্রোগ্রাম আয়োজন করা হচ্ছে।
অন্যদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয় ডেঙ্গু প্রতিরোধে ১৫টি উপজেলা তদারকির জন্য কন্ট্রোল রুম করেছে। নগরে অবস্থিত ৯টি আরবান ডিসপেনসারিতে ডেঙ্গু নিয়ে বিশেষ সতর্কতার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, জুলাই ২১, ২০১৯
এসইউ/টিসি