রেয়াজউদ্দিন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁকরোল ৬০ টাকা, শশা ৪৫ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঝিঙা ৫০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, তিতকরলা ৫০ টাকা, বেগুন ৫০-৫৫ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, ছোট কচু ৬০ টাকা, কাঁচামরিচ ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
চকবাজার কাঁচাবাজারেও সবজির দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ১০টাকা।
রেয়াজউদ্দিন বাজারের সবজি বিক্রেতা হারুন মিয়া জানান, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, পটিয়া, লোহাগাড়া ও আনোয়ারায় সবজি ক্ষেত বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের ডিম ১১০ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়। ভারতীয় পেঁয়াজ ৪০ টাকা, চায়না রসুন ১৫০ টাকা ও আদা ১৩০-১৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বড় ইলিশ ১৬শ’-১৮শ’ টাকা, দেশি রুই ৪০০ টাকা, ভারতীয় রুই ২৫০-৩শ টাকা, মিয়ানমারের রুই ৩২০ টাকা, কাতাল ৪৫০ টাকা, ফার্মের কৈ আড়াই’শ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০ টাকা, ফার্মের মাগুর ৪শ-৫শ টাকা, রূপচাঁদা ৬শ-৭শ টাকা, সাদা কোরাল ৭শ টাকা, লাল কোরাল ৬৫০ টাকা, বড় চিংড়ি ১হাজার-১২শ টাকা, ছোট চিংড়ি ৫শ-৫৫০ টাকা, পাবদা ৬শ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
চকবাজারে আসা কৃষি কর্মকর্তা সামসুজ্জামান খান আসাদ বাংলানিউজকে বলেন, সবজি সহ আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। মাস পার না হতেই শেষ হয়ে যায় বেতনের টাকা।
এদিকে মাংসের বাজারে অপরিবর্তিত আছে গরু ও ছাগলের মাংসের দাম। গরুর মাংস হাড়ছাড়া বিক্রি হচ্ছে ৭শ টাকা, হাড়সহ ৬শ টাকা। খাসির মাংস ৬শ থেকে ৭শ টাকা। এছাড়া ব্রয়লার মুরগি ১২০-১২৫ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ২৫০-২৬০ টাকা, দেশি মুরগি ৪শ টাকা, কক মুরগি ২৫০ টাকা ও সোনালী মুরগি ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৯
এসি/টিসি