ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেউ যাবে সাগরে, কেউ আনে মাছ

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৪৩ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৯
কেউ যাবে সাগরে, কেউ আনে মাছ বড় ইলিশ বিক্রি করছেন মৎস্যজীবীরা। ছবি: বাংলানিউজ

চট্টগ্রাম: সাগরে ‘মাছ আহরণের ছুটি’ শেষ হতে চলেছে। মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে ২০ মে থেকে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেক মৎস্যজীবী তা মানেন নি।

মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) শেষ হবে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা। তাই চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি।

ছেঁড়া জাল মেরামত করা হয়ে গেছে। ফিশিং ট্রলারগুলোও প্রস্তুত সাগরে যেতে।

সাগরে যাওয়ার প্রস্তুতি।  ছবি: বাংলানিউজউপকূলের মৎস্যজীবীরা আগস্ট মাস পর্যন্ত সাগরে মাছ ধরার বিশেষ প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। এ সময় ইলিশের মৌসুম। প্রজননের মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধ থাকার পরও নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের চোখ ফাঁকি দিয়ে অনেক মৎস্যজীবী জাটকা ও ডিমওয়ালা মাছ সংগ্রহ করেছেন। চলছে এসব মাছের জমজমাট বিকিকিনিও।

সাগরে যাওয়ার প্রস্তুতি।  ছবি: বাংলানিউজফিসারী ঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ইঞ্জিন ও বোট মেরামত শেষ হয়েছে। মৎস্যজীবীরা জাল তুলছেন ফিশিং ট্রলারে। সংগ্রহ করছেন খাবার ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি। সেখানে বিরাজ করছে সাগরে যাওয়ার আনন্দ।

বড় ইলিশ বিক্রি করছেন মৎস্যজীবীরা।  ছবি: বাংলানিউজকাট্টলী রাণী রাসমনি ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, খাঁচায় ভরে ছোট-বড় আকারের ইলিশ মাছ বিক্রি চলছে। মৎস্যজীবীদের জালে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়েছে। বড় ইলিশের সঙ্গে জাটকাও ধরা হয়েছে প্রচুর, যা লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করছেন ব্যাপারীরা।

বড় ইলিশ বিক্রি করছেন মৎস্যজীবীরা।  ছবি: বাংলানিউজনগরের বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্রেতারা ছুটে আসছেন তাজা ইলিশ কিনতে। এখানে ২ কেজি ওজনের ইলিশও কিনতে পারছেন ক্রেতারা। সাইজ অনুযায়ী ৫শ’ থেকে ২ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে রূপালী ইলিশ।

বাংলাদেশ সময়: ১০২৭ ঘণ্টা, জুলাই ১৯, ২০১৯
ইউকেডি/এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।