ফ্লাইওভার হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরুর জন্য ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে সিডিএ। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নগরে ৪টি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেছে সিডিএ। এসব এসব ফ্লাইওভার এখনো রক্ষণাবেক্ষণ করছে সিডিএ।
তিনি আরও বলেন, নিয়ম অনুযায়ী শহরের সড়কগুলো রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব চসিকের। কিন্তু ফ্লাইওভারগুলো এতদিন হস্তান্তর করা হয়নি। তবে ইতোমধ্যে এসব স্থাপনা হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আশা করছি দ্রুত এ প্রক্রিয়া শেষ হবে।
এর আগে রক্ষণাবেক্ষণের খরচ মেটাতে ফ্লাইওভারের দোকান ও জায়গা ভাড়া দেয়ার উদ্যোগ নেয় সিডিএ। তবে চসিক, পুলিশসহ সেবাদানকারী সংস্থাগুলোর বিরোধিতায় সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে সিডিএ। এ ছাড়া হাইকোর্ট দোকান নির্মাণ বন্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
নগরে সিডিএ কর্তৃক নির্মিত ৪টি ফ্লাইওভার হচ্ছে- মুরাদপুর থেকে লালখানবাজার পর্যন্ত আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার, শুলকবহর থেকে বহদ্দারহাট এক কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত এমএ মান্নান ফ্লাইওভার, দেওয়ানহাট ফ্লাইওভার ও কদমতলী ফ্লাইওভার।
সিডিএর বোর্ড মেম্বার হাসান মুরাদ বিপ্লব বাংলানিউজকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় স্থাপনা নির্মাণ শেষে চসিককে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু সেটি এতদিন হয়নি। তবে নতুন চেয়ারম্যান আসার পর ফ্লাইওভারগুলো রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব চসিককে দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২২১২ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৯
এসইউ/টিসি