রোববার (১৪ জুলাই) বিকেলে চসিকের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের মেলা বসে।
মেয়র বলেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা।
উত্তর কাট্টলীর মাওলানা তমিজুর রহমানের বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস চৌধুরীর স্ত্রী খোরশেদা বেগম বাংলানিউজকে জানান, চার বছর আগে আমার স্বামী মারা যান। ২ গন্ডার চেয়ে কম ভিটে রেখে যান তিনি। বেড়ার ঘরে এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছিলাম। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রস্তাবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন রান্নাঘরসহ পাঁচ কক্ষের পাকা ভবন তৈরি করে দিয়েছে। আমরা মেয়রের কাছে কৃতজ্ঞ।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ইউনিট কমান্ডার মোজাফফর আহমদ স্বাগত বক্তব্য দেন।
ডেপুটি কমান্ডার শহিদুল হক চৌধুরী সৈয়দ বাংলানিউজকে জানান, মাদারবাড়ির কামাল গেটে মুক্তিযোদ্ধা নূর মোহাম্মদ, পতেঙ্গায় আলাউদ্দিন হারুণ ও রামপুর ওয়ার্ডে আবদুস সালামের ভিটেতে ‘মুক্তি ভবন’ তৈরির কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে অর্ধশতাধিক মুক্তিযোদ্ধাকে ভবন তৈরি করে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে চসিকের।
চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামশুদ্দোহা'র সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র নিছার উদ্দিন আহমেদ মনজু, সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবছার, সলিম উল্লাহ, আলী হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৪ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি