সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, রাতের বৃষ্টিতে সাতকানিয়ার ১৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৬টিতে প্রায় দুই লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। কেরানিহাটে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পানি ওঠায় যানবাহন চলাচল করছে ধীরগতিতে।
চট্টগ্রামের উত্তর ও দক্ষিণ অংশের বিভিন্ন উপজেলার সঙ্গে যুক্ত কর্ণফুলী, হালদা ও সাঙ্গু নদী।
এছাড়া দোহাজারী, খাগরিয়াও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে আছে হাজারো মানুষ। কেরানিহাট ছাড়াও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশ অংশে পানি উঠেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, চন্দনাইশের হাশিমপুর বড়পাড়া এলাকা হতে পাঠানিপুল পর্যন্ত রাস্তার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। এতে যানবাহন আটকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েন শত শত যাত্রী। ফলে বাগিচাহাট থেকে দোহাজারী স্টেশন পর্যন্ত দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০১৯
জেইউ/এসি/টিসি