শনিবার (১৩ জুলাই) বিকেলে মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের দফতরে মেয়রের সঙ্গে প্রকল্প পরিচালক এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক কাজী ওয়াছি উদ্দিনের এ বিষয়ে মতবিনিময় হয়।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের লাইভস্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভলপমেন্ট প্রজেক্টের (এলডিডিপি) আওতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক বলেন, মোট প্রকল্প ব্যয় ৪ হাজার ২৮০ কোটি টাকা। চট্টগ্রামে খরচ হবে ৮৩ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, যততত্র পশু জবাই করলে রোগ ছড়ায়। কসাইখানায় যোগ্য পশু জবাই করা হবে। জবাই ছাড়া সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। পশুর রক্ত দিয়ে পোল্ট্রি ফিড হবে। এটি হেলদি, হাইজিনিক ও পরিবেশবান্ধব প্রতিষ্ঠান হবে।
কাজী ওয়াছি উদ্দিন বলেন, চট্টগ্রামের মেয়র জায়গা দিচ্ছেন। উনি চট্টগ্রামবাসীর কল্যাণে এটি করছেন। চট্টগ্রাম এক্ষেত্রে পাইওনিয়ার হবে।
তিনি বলেন, প্রকল্পের কনসালটেন্ট নিয়োগ হয়েছে। ড্রয়িং ডিজাইনের কাজ চলছে। অক্টোবরে কার্যাদেশ হবে আশাকরি।
মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, চট্টগ্রামে একাধিক কসাইখানা আছে। মানসম্পন্ন নয়। ঝুঁকি কিন্তু থেকেই যায়। তাই প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা চেয়েছি। অত্যাধুনিক কসাইখানা হবে। নিরাপদ পশুর মাংস নিশ্চিত করতে পারবো।
দ্রুত ও যৌক্তিক সময়ের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা চেয়ে মেয়র বলেন, যোগ্য ঠিকাদার নিয়োগ দেবেন আশাকরি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, চট্টগ্রাম মঞ্চ সম্পাদক সৈয়দ উমর ফারুক প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৪ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি