বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ উদ্বেগ জানান।
বিবৃতিতে খলিলুর রহমান বলেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে আমদানি পণ্য যথাসময়ে শিল্পাঞ্চলে না পৌঁছালে উৎপাদন ব্যাহত হবে।
অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় আমদানি পণ্য বাজারে না পৌঁছালে ক্রয়মূল্য বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। ইদানীং সৃষ্ট বৈরী আবহাওয়া, অতি বর্ষণে রাস্তায় জলাবদ্ধতা, সিটি করপোরেশন, ওয়াসা কর্তৃক সড়ক উন্নয়নে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সড়কের বিভিন্ন জায়গায় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে বন্দর সম্মুখের রাস্তা বারিক বিল্ডিং থেকে সিমেন্ট ক্রসিং পর্যন্ত প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। ফলে বন্দর সংলগ্ন রাস্তায় সব সময় মারাত্মক যানজট লেগে থাকে। যার ফলে ১৫ মিনিটের সড়ক পেরোতে ৩- ৪ ঘণ্টা লেগে যায়।
সিএমসিসিআই সভাপতি এ সড়কের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জড়িত ওয়াসা, সিটি করপোরেশন এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সব সংস্থাকে অনুরোধ জানান, তারা যেন এ বৈরী আবহাওয়ার জুলাইতে খোঁড়াখুড়ি বন্ধ করে সৃষ্ট গর্তগুলো ভরাট করে বন্দরমুখী যানবাহন চলাচলে সহায়তা করেন।
প্রধানমন্ত্রীর সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা (২৪/৭) নির্দেশনা অনুসরণে আগ্রাবাদের সব ব্যাংক যাতে শুক্র ও শনিবারসহ অন্যদিন খোলা রাখে এবং চট্টগ্রাম বন্দর, কাস্টম হাউস, সব শিপিং কোম্পানি, ফরওয়ার্ডার যাতে ২৪/৭ নির্দেশনা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হলে বন্দর ও সড়কের জট কমে আসবে বলে মনে করেন খলিলুর রহমান।
>> বন্দরে জমলো ৪৪ হাজারের বেশি কনটেইনার
>> কাস্টম মোড় থেকে বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৫ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৯
এআর/টিসি