রোববার (৭ জুলাই) পতেঙ্গা সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিলুর রহমান, চান্দগাঁও সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফোরকান এলাহী অনুপম, বাকলিয়া সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাবরিনা আফরীন মোস্তফা এবং কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তৌহিদুল ইসলাম এ উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন।
কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তৌহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রোববার অভিযান চালিয়ে মধু শাহ পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করা ৩৪টি পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।
পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির তালিকা অনুযায়ী নগরের ১৭টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে ৮৩৫টি পরিবার বসবাস করছে।
রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কয়েকজন ব্যক্তির বাধা সত্ত্বেও রমজানে উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম পর্যায়ে মতিঝর্ণা পাহাড়, বাটালী হিল, পোড়া কলোনি পাহাড় এবং একে খান পাহাড় থেকে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে বসবাস করা ৩৫০টি পরিবারকে উচ্ছেদ করা হয়।
উচ্ছেদ অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায় শুরুর দিন গত ৩ জুলাই পরিবেশ অধিদফতর সংলগ্ন পাহাড় থেকে ৫০টি পরিবার উচ্ছেদ করা হয়। ১৭ জুলাই পর্যন্ত বাকী পাহাড়গুলোতে উচ্ছেদ অভিযান চালাবে জেলা প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়ঃ ১৮৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ৭, ২০১৯
এমআর/টিসি