তিনি বলেছেন, সৃজনশীলতা হচ্ছে এমন-ই উদ্ভাবনী শক্তি, যা চিন্তাধারাকে পরিশীলিত করে ভিন্ন কিছু ভাবতে শেখায়। আর সৃজনশীলতা বৃদ্ধির জন্য জ্ঞানের পরিধি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
সম্প্রতি নগরের জামাল খানের সিআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ‘ক্রিয়েটিভ রাইটিং কমপিটিশন’-এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস-এর ‘ক্রিয়েটিভ রাইটার্স ক্লাব’ (এসডব্লিউসি) পড়ালেখার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের সৃজনশীল দক্ষতা বাড়াতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে উপাচার্য আরও বলেন, গল্প-কবিতা-উপন্যাস-প্রবন্ধ এগুলো এক ধরণের সৃজনশীল কাজ। যা মনের অজান্তে ভাবনার জগত থেকে চর্চার মাধ্যমে বিকশিত হয়।
তিনি আরও বলেন, যারা সৃষ্টিশীল তারা সমাজকে আলোকিত করার কথা ভাবেন। মানুষের অভ্যাস ও কাজে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেন। আর এভাবেই নতুন রীতি চালুর মাধ্যমে আমরা সুন্দর কিছু পাই।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস-এর ডিন অধ্যাপক কাজী মোস্তাইন বিল্লাহ ও ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সার্মেন রড্রিক্স।
অনুষ্ঠানে ইংরেজি কবিতা, নাটক, ছোটগল্প ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, জুলাই ০৬, ২০১৯
জেইউ/টিসি