চসিকের জনসংযোগ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার বিভাগ আয়োজিত এ কর্মশালায় চসিকসহ দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন, ৪টি ওয়াসা এবং ৪টি পৌরসভা অংশগ্রহণ করে। কর্মশালায় সব সিটি করপোরেশন, ওয়াসা ও পৌরসভা তাদের উদ্ভাবনী উদ্যোগ প্রদর্শন করে।
এর মধ্যে ডোর টু ডোর বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ, আউটসোসিংয়ের মাধ্যমে নগরের গোলচত্বর, সড়কদ্বীপ, স্কুল-কলেজের সীমানাপ্রাচীর ও পরিত্যক্ত স্থানে ম্যুরাল ভাস্কর্য, ঝর্না/ফোয়ারা, বৃক্ষরোপণ ও বাগান করার মাধ্যমে নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ইনটারেক্টিভ ওয়েবপোর্টাল, স্মাট ড্যাশবোর্ড ও ওয়েব রিপোর্টিং টুলস প্রণয়ন, হোল্ডিং ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স অটোমেশন, নিজস্ব কল সেন্টার (১৬১০৪) চালুকরণ, মোবাইল অ্যাপস প্রণয়ন, অনলাইন সনদপত্র অটোমেশন, স্পট ট্রেড লাইসেন্স প্রদান ও সড়ক কর্তনের অনুমতি প্রদানে ওয়ানস্টপ সার্ভিস, ৫৮ কিলোমিটার সড়কবাতি কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ, ভাইবার গ্রুপের মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সরাসরি পর্যবেক্ষণ রয়েছে।
উদ্ভাবনী উদ্যোগগুলো প্রদর্শন করে চসিক ইনোভেশন শোকেসিং ২০১৯-এ প্রথম স্থান অর্জন করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব হেলাল উদ্দীন আহমদ প্রমুখ।
শোকেসিং কর্মশালার পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রী চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সনদ ও পুরস্কার তুলে দেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দোহার হাতে।
এ সময় সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম ও আইটি অফিসার মোহাম্মদ ইকবাল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, জুলাই ০৩, ২০১৯
এআর/টিসি