বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে নয়াবাজার চত্বরে এ কাজের ফলক উন্মোচন করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
আনন্দপুরী থেকে মাজার পর্যন্ত রোডের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৪২ কোটি টাকা।
এ সড়কে দুইটি কালভার্ট, লিংক রোডে ৭টি কালভার্ট, বক্স কালভার্ট ১টি ,রাস্তা দু’পাশে ২মিটার প্রশস্ত আরসিসি ড্রেন ও ফুটপাত এবং রাস্তার মাঝখানে আড়াই ফুট প্রশস্ত মিডিয়ান ও এলআইডি লাইট থাকবে ।
মেয়র বলেন, পোর্ট কানেকটিং রোডের ৫ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ১২০ ফুট প্রশস্ত নিমতলা থেকে অলংকার মোড় পর্যন্ত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে এবং ২ দশমিক ২ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ১২০ ফুট প্রশস্ত বাদামতলী থেকে বড়পুল পর্যন্ত আগ্রাবাদ সংযোগ সড়ক এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নামে নামকরণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
শিগগির এ সড়ক দুইটির নামকরণ মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন মিলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মেয়র।
তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু সড়কে পরিকল্পিত ও টেকসই উন্নয়নের জন্য ১৭০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। এ সড়ক উন্নয়নের জন্য নিমতলা থেকে আনন্দপুরী গেট পর্যন্ত ১০০ কোটি টাকা ,আনন্দপুরী গেট থেকে মাজার পর্যন্ত ৪২ কোটি টাকা এবং মাজার থেকে আলংকার মোড় পর্যন্ত ২৮ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে । দীর্ঘ ৫ দশমিক ৭ কিলোমিটার এ সড়কের উন্নয়নে সম্পূর্ণ অর্থ জোগান দিচ্ছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
মুখে বলা সহজ কিন্তু কাজ করা অনেক কঠিন উল্লেখ করে মেয়র বলেন, এ সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত বন্দরের সব গাড়ির গমন-বহির্গমন হয়। তাই এ কাজ করতে গিয়ে প্রতিবন্ধকতা দেখা দেয়। তারপরও চসিকের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সড়কের উন্নয়নকাজ চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৫ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৯
এসি/টিসি