বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আকতার এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন।
চসিকের জনসংযোগ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দীঘদিন ধরে ওই এলাকায় কিছু অসাধু লোকজন কাঠের দোকান, কাঁচা-পাকা ভাড়াঘর নির্মাণ করে অবৈধভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ভাড়া আদায় করে আসছিল।
জায়গাটি ২৫ বছর আগে সড়ক ও জনপদ বিভাগ সড়কের জন্য চসিকের কাছে হস্তান্তর করে। সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই চসিকের অবৈধ জায়গা পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করেন। তাই পোর্ট কানেকটিং রোড নিমতলায় এসব অবৈধ স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে সংশ্লিষ্টদের চসিকের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার মৌখিক নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরও অবৈধ দখলদাররা তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে না নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে চসিক।
চসিকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জলাবদ্ধতা নিরসনে পরিচ্ছন্ন শহরের বিকল্প নেই। নগরীর নালা-নর্দমার ওপর ও খালের জায়গা দখল করে দালান নির্মাণ জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ। এসব অবকাঠামোর কারণে নগরের পানি স্বাভাবিক চলাচলের অন্তরায় সৃষ্টি করে থাকে। তাই নালা-নর্দমা এবং খালের ওপর যারা দালান নির্মাণ করেছে তাদের নিজ নিজ উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৮ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৯
এআর/টিসি