সোমবার (২৪ জুন) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, বাহারছড়া গ্রামের বাসিন্দাদের নেতৃত্ব দেন মূলত দুইটি পক্ষের লোকজন।
রোববার (২৩ জুন) ফোরকানিয়া মাদ্রাসার ছাত্র মো. সোহেলের সঙ্গে মো. নাঈদের ঝগড়া হয়। এর মধ্যে সোহেল মো. আনসার পক্ষের আবদুল মালেকের ছেলে এবং নাঈম গিয়াস উদ্দিন পক্ষের জেবুল হোসেনের ছেলে।
সোমবার এ নিয়ে আনসার পক্ষের লোকজন গিয়াস উদ্দিন পক্ষের লোকজনের কাছে বিচার নিয়ে গেলে কথা কাটা-কাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুটি পক্ষ। চলে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা। এতে আহত হন দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন।
বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ রফিকুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, শিশুদের ঝগড়া মেটাতে দুই পক্ষের মধ্যে বিচারের সময় কথা কাটা-কাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুই শিশুসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, পুলিশ গিয়ে দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম মজুমদার বাংলানিউজকে জানান, বাহারছড়ায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় রাত ১০টা পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের হয়নি। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এ ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৩ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
এমআর/টিসি