চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রকল্প পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, প্রকল্পের ঠিকাদার নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক।
‘যথাযথ নিয়ম মেনে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সিডিএ সূত্রে জানা গেছে, লালখান বাজার থেকে শাহ আমানত বিমানবন্দর পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। ২০১৭ সালের ১১ জুলাই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। চলতি বছরের শুরুতে এটির কাজ শুরু হয়।
এ প্রকল্পের কাজ পেতে ১০টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র সংগ্রহ করে। এর মধ্যে চার প্রতিষ্ঠান শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়। ছয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ম দরদাতা হিসেবে ২ হাজার ৮৫৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকায় কাজটি পায় ম্যাক্স র্যাংকিন জেভি। প্রতিষ্ঠানটি এর আগে সিডিএর একাধিক প্রকল্পের কাজ পায়।
তবে সেসময় সিডিএ’র তৎকালীন চেয়ারম্যান আবদুচ ছালামের বিরুদ্ধে ম্যাক্সকে কাজ পাইয়ে দিতে দরপত্রের শর্ত পরিবর্তন আনার অভিযোগ উঠে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদও প্রকাশ হয়। তবে সেসময় এ ধরনের অভিযোগ মিথ্যে বলে দাবি করেন আবদুচ ছালাম।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৯
এসইউ/টিসি