সোমবার (২৭ মে) অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে নগরের কামালবাজার এলাকায় পরিচালিত তদারকিমূলক অভিযানে বিষয়টি ধরা পড়ে।
মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, অনুমোদিত ফুড কালারের দাম বেশি হওয়ায় কম দামি ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেক্সটাইল কালার ব্যবহার করায় চৌধুরী মিষ্টি ভাণ্ডারকে ৭০ হাজার টাকার জরিমানাসহ ১৪ কেজি মিষ্টি ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি জানান, ক্ষতিকর রং দিয়ে তৈরি এসব খাবার নিম্নবিত্ত শ্রেণির ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য তৈরি করা হয়।
অধিদফতরের বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক প্রিয়াংকা দত্ত বায়েজিদ থানার কামাল স্টোরকে মূল্য তালিকা না থাকায় ১ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার একই এলাকায় মূল্যতালিকা না থাকায় বেলালের সবজির দোকান ও জুলহাজের সবজির দোকানকে ১ হাজার টাকা করে মোট ২ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস মোড়কে মুদ্রিত সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যের (এমআরপি) চেয়ে বেশি মূল্যের স্টিকার বসানোর অপরাধে কাপ্তাই রাস্তার মাথায় অবস্থিত জীবিয়া স্টোরকে ১০ হাজার টাকা এবং উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখবিহীন ব্রেড, রসমালাই, বিক্রয় নিষিদ্ধ ড্রিংকস ও মেয়াদোত্তীর্ণ বার্থডে কেক বিক্রয়ের জন্য সংরক্ষণ করায় ফুলকলি ফুড প্রোডাক্টসের কাপ্তাই রাস্তার মাথার আউটলেটকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৯
এআর/টিসি