এদিকে মোড় থেকে ছেড়ে যায় পাহাড়ি জেলা রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির বাসগুলো। কিন্তু পানিতে ডুবে আছে বাস কাউন্টার।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কটির ডিভাইডারের পশ্চিম পাশে হাটু পানি জমে আছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, এ জায়গায় আগে পানি জমতো না। তবে চলতি বর্ষায় সামান্য বৃষ্টিতে পানি জমে যাচ্ছে।
স্থানীয় দোকানদার জাবেদ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, একবার পানি জমলে তা সরতে কয়েকদিন গড়িয়ে যায়। কিন্তু কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না তারা। সামান্য বৃষ্টি হলেই শঙ্কিত হয়ে পড়েন এখানকার বাসিন্দারা।
মূলত ড্রেনের ওপর জেলা পরিষদ মার্কেট তৈরির কারণে পানি চলাচল করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, মার্কেটটি ড্রেনে ওপর গড়ে উঠেছে। ওই মার্কেটে বেশিরভাগ ফলের দোকান। দোকানিরা পলিথিনসহ সব ময়লা দোকানের নিচে ড্রেনে ফেলেন। এজন্য মূলত পানি যেতে পারছে না।
‘তবে সিটি করপোরেশনের একাধিক টিম কাজ করছে। আশাকরি শিগগির পানি নেমে যাবে। ’
এ বিষয়ে জানতে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালামের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৯
এসইউ/টিসি